স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবির রোববার দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে একথা জানান। তিনি বলেন, ৩ মাস সময় দেয়ার পরেও যারা অনুমোদন নেয়নি তাদের আর সুযোগ দেয়া হবে না। অবৈধ ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও মানহীন হাসপাতালের বিরুদ্ধে পুরোদমে অভিযান চালিয়ে বন্ধ করে দেওয়া হবে। ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে সব জেলার সিভিল সার্জন ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন।
তিনি বলেন, ডেঙ্গুর এই ক্রান্তিকালে আমরা এই অভিযান আরো জোরদার করবো। প্রত্যেকটি হাসপাতালে র্যাপিড রেসপন্স টিম তৈরি করতে আমরা আজ সব সিভিল সার্জনকে নির্দেশনা দিয়েছি। এই টিম অপেক্ষাকৃত খারাপ অবস্থায় থাকা রোগীদের সার্বক্ষণিক মনিটরিং করবে। তারা নজর রাখবে, রোগীর অবস্থা যেনো আরো খারাপ না হয়। আর এমন কন্ডিশনের রোগীকে যেনো ঢাকায় রেফার না করা হয়, সে নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে।
ডা. আহমেদুল কবির জানান, সিভিল সার্জনদের একই সঙ্গে একটি সমন্বয় টিম করতে বলা হয়েছে। এই টিমে সিভিল সার্জন, ভোক্তা অধিকারের প্রতিনিধি, ম্যাজিস্ট্রট এবং সংশ্লিষ্টরা থাকবেন। সমন্বয় টিম বাজারে অভিযান চালাবে। যেসব ফার্মেসি কিংবা ক্লিনিক স্যালাইন মজুত করেছে, তাদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেবে।